শেখ মজিবুর রহমান
শেফুলা আক্তার শেফালি
৩২ নাম্বার ঢাকা তাঁর বাসা (ধানমন্ডি)
এই দেশেরই রাষ্ট্রনেতা শেখ মজিবুর রহমান
এই দেশরই বাংলার মাটি,
মুক্তি সেনার ঘাটি।
বীর বাঙালির মুক্তি সেনা,
করছে মোদের ধন্য।
তার নাম বাংলাদেশ
সবাই করেছে গণ্য।
আমরা হলাম বীরের জাতি
নেই কোন পণ্য।
তোমারে এক নামে সবাই চিনে,
শেখ মজিবুর রহমান,
মুজিব মানে স্বাধীনতা
আমাদের অধিকার
মুজিব মানে বাংলাদেশ
আমাদের অহংকার।
আমি মুজিব যাদুঘরে যাব
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব,
তাঁর সাহসকিতার পরিচয় জানব।
যে মুজিব রখেে গেছে মুক্তির গৌরব,
তাঁর ৭ই র্মাচরে ভাষণ ভুলা বড় দূর্লভ।
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব,
তাঁর ৬ দফার কথা আজ জানব।
আমি অগ্রনায়ক মুজিবের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম দেখব,
কারাগার আর বন্দি জীবন কেন ছিল, তা আজ শুনবো।
আমি বঙ্গবন্ধু যাদুঘরে যাব,
একাত্তরের চেতনা আর মুক্তির কথা শুনবো।
বিপ্লবী নেতা তুমি অম্লান মানব,
যন্ত্রণার উজ্জীবিত নেতার কথা জানব।
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব,
শিখা চিরন্তন অমর স্মৃতি চির জারুক রাখব।
অপরাজেয় বাংলা মুজিবের চেতনা আজ দেখব,
আমি মুজিব ভাস্কর আজ ফুটিয়ে তোলব।
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব।
একাত্তরের অগ্নিঝরা উত্তাল সারা দেশ মুক্তির কথা আজ জানব,
আমি বঙ্গবন্ধুর মুক্তির চেতনার অভিলাষ শোনব,
একাত্তররে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরের ভূমিকা আজ জানব।
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব
আমি বঙ্গবন্ধুর যাদুঘরে যাব।
লিখালিখি করে যারা
সৈয়দা আসমাউল হোসনা
যারা লিখালিখি করে,
ওদের দিও না গালি।
এরা এই সমাজের ভাল মন্দ,
তুলে ধরে এদের নিষ্পাপ
কলমের কালি।
ওদের প্রতিবাদী মন প্রতিবাদ করে,
হয়ে সত্যের দিশারি,
মিথ্যাকে নির্মুল করে,
হয়ে একজন বিচারি।
ঘুনে ধরা এই সমাজটাকে,
বদলে দিতে চায়,
গায়ের জোরে নয় ক্ষমতার জোরে নয়,
লেখনি শক্তি ধারায়।
এরা ঝগড়া চায় না,
কান্না চায় না,
চায় ভালবাসা।।
দেশের কথা মানুষের কথা,
ভাবে সারাক্ষন,
অথচ এরা এই সমাজের
পায় না নিমন্ত্রণ।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির প্রাণ
সুলতান আহম্মদ পাটোয়ারী
হে কবি,
তুমি অক্ষয়, শ্লোগান মুখরীত পতাকা,
দুঃখ বেদনার অসহায়ের প্রেরনার উৎস প্রনয় সখা।
তুমি দুর্বার, দূর্জয় বিদ্রোহী রণ কণ্ঠ,
আসিলে ভূমন্ডলে বাংলার প্রান্তরে বঙ্গ জাতির শত্রুকে
করিলে লন্ডভন্ড।
কবি তুমি, সর্ব কালের সর্ব যুগের হাজার বছরের
শ্রেষ্ঠ বাঙালির প্রাণ।
মোর সালাম তোমারে এই বিশ্ব সখাশে
শেখ মুজিবুর রহমান।
হে বিজয়ী,
তোমার এ বীর গাঁথা কাহিনী কৃতিত্বের স্মৃতি পৃথিবী জানে,
তাই তোমাকে অধিক সম্মানে চিনে মানে।
তুমি একালের সেকালের সর্ব কালের লালিত ঐতিহ্যবাহী রূপ শিখা,
তামাম বিশ্বে ভূষিত, বঙ্গের বন্ধু রাজ্য জয়টিকা,
তোমার ডাকে, তোমার আদর্শে, তোমার নেতৃত্বে অভ্যুদ্বয় হয়
বাংলাদেশ তার নাম।
জননন্দীত লাল সবুজ অংকিত একটি পতাকা কত যে এনেছ সুনাম।
পেয়েছি একটি স্বাধীন মানচিত্র তুমি তার আবিষ্কারক,
আজ স্বাধীনভাবে পথ চলি, মায়ের ভাষায় কথা বলি তা বিলুপ্ত
হতে দাওনি হে মহানায়ক।
হে সম্রাট,
তুমি ছিলে বাংলার দিব্য দিক বিজয়ী শাসন কর্তা,
মুগ্ধ হয়েছে এদেশের বাঙালী, নর-নারী দেখে তোমার মহানুভবতা।
হাসিল আকাশ-বাতাস কুসুম কানন উদাত্ত পৃথিবী
পাখি গায় বিজয়ের গান, কবি লিখে কবিতা, লিখে মহাকাব্য- শিল্পী আঁকে ছবি।
Leave a Reply